মহারাষ্ট্রে বিজেপি জোট দাপুটে জয় পকেটে পুরে ফেললেও ঝাড়খণ্ডে বিজেপি ব্যাকফুটে। উল্লেখ্য, ঝাড়খণ্ডে পদ্মের অধিকার নিশ্চিত করতে দায়িত্ব ছিল হিমন্ত বিশ্বশর্মার ওপর। ঝাড়খণ্ডের ভোটের ফলাফলের পর হিমন্ত বলেন,' যখনই আপনারা (মিডিয়া) আমায় 🍃জিজ্ঞাসা করেꦬছেন ঝাড়খণ্ডের বিষয়ে, আমি বলেছি এটা কঠিন রাজ্য।'
মিডিয়🅷ার মুখোমুখি হয়ে হিমন্ত বিশ্বশর্মা বলেন, তিনি 'কখনওই' বলেননি যে ঝাড়খণ্ডে বিজেপি জিতবে। তিনি সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বলেন,' যখনই আপনারা (মিডিয়া) আমাকে এখানে ঝাড়খণ্ড সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করেছেন, আমি বলেছি যে এটি একটি কঠিন রাজ্য। আমি কখনো দাবি করিনি যে আমরা জিতব। সেখানে লড়াই করা আমাদের দলের জন্য একটি কঠিন কাজ ছিল, কিন্তু প্রদত্ত পরিস্থিতিতে আমরা একটি ভাল কাজ করেছি।' উল্লেখ্য, পূর্বের রাজ্য ঝাড়খণ্ডে বিজেপির প্রচারের কো ইনচার্জ ছিলেন হিমন্ত। তিনি সাফ বলছেন, কাঙ্খিত লক্ষ্য তাঁরা পাননি, এটা সত্যি, তবে ‘চেষ্টা করে যেতে’ কোনও সমস্যা নেই। অসমের মুখ্যমন্ত্রী তথা বিজেপির তাবড় নেতা হিমন্ত বলেন,'যখনই আমরা কিছুতে ব্যর্থ হই.. ব্যর্থ প্রচেষ্টা ভবিষ্যতের সাফল্যের ভিত্তি হিসাবে কাজ করে।' ঝাড়খণ্ডে বিজেপির হয়ে প্রচারের সময়ের প্রসঙ্গ তুলে হিমন্ত বিশ্বশর্মা বল💙েন,' আমি এই রাজ্যে অনেক সময় কাটিয়েছি কিন্তু আমাদের মিশনে ব্যর্থ হয়েছি। তবে তোমার ভালোবাসার কথা আমার মনে থাকবে। আমি সব ভালবাসা এবং সমর্থন জন্য কৃতজ্ঞ।'
একই সঙ্গে তিনি ঝাড়খণ্ডের নয়া সরকারের প্রতি ব꧟ার্তা দিয়ে বাংল𓃲াদেশি অনুপ্রবেশ নিয়ে বক্তব্য রাখেন। তিনি দাবি করেন, জেএমএম সরকারের এই অনুপ্রবেশের বিষয়টি দেখা উচিত। এটা সরকারের সাংবিধানিক দায়িত্ব। হিমন্ত বলেন,' তারা কতটা করবে তা আমার পূর্বানুমান করা ঠিক হবে না। আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে আমি এ বিষয়ে আর কোনও মন্তব্য করব না। আমি যখন দলের কো-ইনচার্জ ছিলাম তখন আমার যা করার ছিল তাই বলেছি।' তবে অনুপ্রবেশ ইস্যু নিয়ে তিনি বলেন,'অনুপ্রবেশের বিষয়ে কোনও সরকারেরই আপোস করা উচিত নয় কারণ শেষ পরিণতি হবে জনসংখ্যাগত পরিবর্তন, যা সকলকে প্রভাবিত করবে।'