ঘটনাস্থল প্রয়াগরাজ। সেখানেই একটি অস্থায়ী ভাণ্ডারায়, মহাকুম্ভে যোগ দিতে আসা পুণ্যার্থীদের জন্য খাবার রান্না করা হচ্ছিল। হঠাৎই এক পুলিশ আধিকারিক সেই খাবার রান্না করার পাত্রে ঢেলে দিলেন🧸 ছাই!সোশাল মিডিয়ায় ১০ সেকেন্ডের এই ভিডিয়ো (হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা এই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি) ভাইরাল হতেই বিপাকে পড়তে হল সংশ্লিষ্ট পুলিশ আধিকারিককে।
বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুসারে, উল্লেখিত ভিডিয়োᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚয় যে পুলিশ আধিকারিককে দেখা গিয়েছে, তাঁর নাম বৃজেশ কে তিওয়ারি। তিনি সোরাঁও থানার স্টেশন হাউস অফিসার (এসএইচও)। সূত্রের দাবি, পুণ্যার্থীদে✨র খাবারে ছাই মেশানোর অভিযোগে তাঁকে সাসপেন্ড করা হয়েছে।
দাবি করা হচ্ছে, নেহাতই রাগের বশে ওই কাণ্ড ঘটিয়েছিলেন ছিলেন বৃজেশ। রা😼গের কারণ? যে সংগঠন ওই নির্দিষ্ট ভাণ্ডারাটির আয়োজন করেছিল, 🍌অভিযোগ - তারা নাকি এর জন্য পুলিশের কাছে কোনও অনুমতি নেয়নি। সেই রাগেই পুণ্যার্থীদের রান্নার কাজ চলাকালীন সেই খাবারে ছাই মিশিয়ে দেন বৃজেশ।
সোশাল মিডিয়ায় এই ভিডিয়ো ছড়িয়ে পড়তেই তা প্রয়াগরাজের পুলিশ কমিশনারেটের কর্তাদেরও নজরেꦯ আসে। তাঁরা বিষয়টি নিয়ে খোঁজখবর নেন। ভিডিয়োটি ভাইরাল হয় বৃহস্পতিবার। ওই দিন রাতেই বৃজেশকে সাসপেন্ড করা হয়।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, এই ঘটনায় ইতিমধ্যেই বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সেই দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে সোরাঁওয়ের সহকারী♉ পুলিশ ꩵকমিশনারকে। সেই তদন্তের কাজ এখনও শেষ না হলেও প্রাথমিকভাবে ওই পুলিশ আধিকারিকের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের সত্যতা সামনে এসেছে।
সেই প্রাথমিক তদন্ত রিপোর্ট বৃহস্পতিবারই ডিসিপি কুলদীপ সিংয়ের কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। 🐽রিপোর্ট হাতে পাওয়ার পর বৃজেশকে সাসপেন্ড করার নির্দেশ দেন তিনি। পাশাপাশি, এই ঘটনার বিস্তারিত তদন্ত যাতে হয়, কঠোরভাবে এসিপি-কে সেই নির্দেশও দি♑য়েছেন ডিসিপি।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, কুম্ভ মেলায় আসা পুণ্য়ার্থীদের যাতে খাবার পেতে কোনও অসুবিধা না হয়, সেই কারণে অসংখ্য ভাণ্ডারা খোলা হয়েছে। সেখানে স্বেচ্ছাসেবক এবং বিভিন্ন সংগঠনের সদস্যরা পুণ্যার্থী🗹দের জন্য খাবার রান্না করছেন। এমনই একটি ভাণ্ডারা রয়েছে ভবপুর টোল প্লাজা রোডের কাছে। আর সেখানেই ঘটে এই অনভিপ্রেত ঘটনা।
সূত্রের দাবি, এই টোল প্লাজার কাছে পুলিশ🍨 পুণ্য়ার্থীদের গাড়ি আটকে দিচ্ছে। ফলে ক্লান্ত ও ক্ষুধার্থ পুণ্য়ার্থীদের 𝐆হেঁটেই সঙ্গমের দিকে যেতে হচ্ছে। এই কারণেই ওই জায়গায় ভাণ্ডারা খোলা হয়। যাতে গাড়ি থেকে নেমেই পুণ্য়ার্থীরা কিছু খাবার অন্তত খেতে পারেন।
কিন্তু, বৃজেশ এই জায়গা থেকে ভাণ্ডারা সরাতে বলেন। জায়গা খালি করে দিতে বলেন তিনি। যদিও, আয়োজকরা তাতে রাজি হননি। আর তার♛পরই বৃজেশ খ𒊎াবারে ছাই মিশিয়ে দেন বলে অভিযোগ।