গত ১৩ মে থেকে এখনও পর্যন্ত ১২টি দেশে ৯২ জন রোগ🐽ী শনাক্ত হয়েছে যারা মাঙ্কিপক্সে আক্রান্ত। এই আবহে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সাফ কথা, এই সংক্রমণ আরও ছড়াবে। এক বিবৃতিতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা মাঙ্কিপক্স প্রসঙ্গে বলে, ‘পরিস্থিতি দ্রুত পাল্টাচ্ছে এবং ডব্লিউএইচও আশা করে যে নন-এনডেমিক দেশগুলিতে নজরদারি বাড়ানো হলে মাঙ্কিপক্সের আ𒀰রও কেস শনাক্ত হবে। যে সকল ব্যক্তি সবচেয়ে বেশি মাঙ্কিপক্সে আক্রান্ত হতে পারেন, তাঁদের সঠিক তথ্য দিয়ে জানানোর উপর তাৎক্ষণিক ভাবে নজর দিতে হবে। এই সংক্রামণ যাতে আরও না ছড়িয়ে পড়ে, তা বন্ধ করতে হবে।’
এই রোগটির নাম মাঙ্কিপক্স কারণ, এটি প্রথম বানরের মধ্যে সনা🍌ক্ত করা গিয়েছিল। উল্লেখ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা এবং অন্তত নয়টি ইউরোপীয় দেশে এই রোগের কেস রেকর্ড করা হয়েছে। এখনও পর্যন্ত কোনও দেশে কোনও রোগীর মৃত্যুর ঘটনা রেকর্ড করা হয়নি। মাঙ্কিপক্সের জেরে ইউরোপের সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে যুক্তরাজ্য, পর্তুগাল ও স্পেন। এই মহাদেশের অন্যান্ꦕয যে দেশগুলিতে এই রোগ সনাক্ত করা গিয়েছে, সেগুলি হল: বেলজিয়াম, ফ্রান্স, জার্মানি, নেদারল্যান্ডস, ইতালি এবং সুইডেন।
প্রাথমিক ভাবে দেখা গিয়েছে যে পুরুষরা পুরুষদের সঙ্গে যৌন সংযমে লিপ্ত হন, তাদের মধ্যে এই রোগের সংক্রমণের হার বেশি। এর আগে এই রোগ মূলত আফ্রিকার বেনিন, ক্যামেরুন, কঙ্গো, গ্যাবন, ঘানা, লাইবেরিয়া, নাইজেরিয়া, 💖দক্ষিণ সুদান, সিয়েরা লিয়োনের মতো দেশগুলিতে শনাক্ত করা যেত। এই রোগের ক্ষেত্রে এই দেশগুলি ‘এনডেমিক’ দেশ হিসেবে চিহ্নিত। বিশেষজ্ঞদের অবশ্য মত, মানুষের থেকে মানুষে♒র শরীরে এই সংক্রমণ খুব সহজে ছড়িয়ে পড়ে না। সাধারণত রোগীরা নিজে থেকেই এই রোগ থেকে সেরে ওঠেন।