ছিলেন হার্দিক পান্ডিয়া, ডেভিড মিলার, রাহুল তেওয়াটিয়া, কেএল রꦓাহুলরা। তাঁদের সামনে দিয়ে ছক্কা মারার পুরস্কার নিয়ে গেলেন লখনউ সুপার জায়েন্টসের পেসার আবেশ খান। একটি ট্রফির সঙ্গে পেলেন এক লাখ টা𝐆কাও।
মঙ্গলবার টসে জিতে প্রথমে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় গুজরাট টাইটানস। শুরুতেই ধাক্কা খান হার্দিকরা। তৃতীয় ওভারে আউট হয়ে যান ঋদ্ধিমান সাহা। বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি ম্যাথু ওয়েড এবং হার্দিক পান্ডিয়া। দলকে টানতে থাকেন শুভমন গিল। শেষপর্যন্ত ৪৯ বলে ৬৩ রানে অপরাজিত থাকেন। শেষের দিকে তাঁকে কিছুটা সঙ্গ দেন মিলার 🐈(২৪ বলে ২৬ রান) এবং তেওয়াটিয়া (১৬ বলে অপরাজিত ২২ রান)। তার ফলে নির্ধারিত ২০ ওভারে চার উইকেটে ১৪৪ রান তোলে গুজরাট।
রান তাড়া করতে নেমে প্রথ🐻ম থেকেই হোঁচট খেতে শুরু করে লখনউ। সেই ধাক্কা সামলে উঠতে পারেননি রাহুলরা। দীপক হুডা (২৭ রান), আবেশ খান (১২ রান) এবং কুইন্টন ডি'কক (১১ রান) ছাড়া কেউ দু'অঙ্কের রানও পার করতে পারেননি। শেষপর্যন্ত ১৩.৫ ওভারে ৮২ রানেই অল-আউট হয়ে যায়। হেরে যায় ৬২ রানে। তার ফলে ১৮ পয়েন্ট নিয়ে প্লে-অফে চলে যায় গুজরাট।
তবে সেইসব ছাপিয়ে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে উঠে এসেছেন আবেশ। যিনি ‘টেবিল টপারদের’ লড়াইয়ে ছক্কা হাঁকানোর পুরস্কার জিতেছেন। লো স্কোরিং ম্যাচে প্রথম ইনিংসে মাত্র একটি ছক্কা মারেন গুজরাট ব্যাটাররা। মিলারের ব্যাট থেকে এসেছিল সেই ছক্কা। হেরে গেলেও লখনউয়ের ব্যাটাররা তিনটি ছক্কা মারেন। একটি ছক্কা মারেন ওপেনার কুইন্টন ডি'কক। অপর দুটি ছক্ক𓂃া আসে আবেশের ব্যাট থেকে।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।