দাদাগিরির সিজন ১০ শুরু থেকেই রয়েছে লাইমলাইটে। একটু বেশি তারকাদের প্রাধান্য দেওয়ায় কখনও কখনও বিতর্কের মুখেও পড়েছেন দাদা, তবে শনি ও রবিবার রাত ৯.৩০টা বাজলেই টিভির সামনে বসে পড়ে সৌরভ ভক্তরা। চলতি সপ্তাহান্তে দাদাগিরির মঞ্চে হাজির হবে খুদেরা। শনিবার আসর জমবে তাঁদের নিয়ে। রবিবার দাদাগিরির মঞ্চে পৌঁছাবেন নানান বয়সের প্রতিযোগিতারা। আরও পড়ুন-‘জন্মের 🐷পর সানাকে কোলে নিতে ভয় লাগত’, চোখে হ🍌ারান মেয়েকে, দাদাগিরিতে আবেগঘন সৌরভ
চ্যানেলের তরফে সদ্য সামনে এসেছে দাদাগিরির নতুন প্রোমো। তাতেই দেখা গেল ৭৬ বছরের এক প্রৌঢ়ার কথা শুনে তাজ্জব মহারাজ। প্রতিমা পাল নামের ওই প্রতিযোগী সৌরভকে জানান, চার ছেলেমেয়ে থাকা সত্ত্বেও একাই জীবনযুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। একথা শুনে হয়রান দাদা। প্রতিমা দেবী বলেন, ‘আমার চারটে ছেলেমেয়ে আছে। আমি এখানে একা থাকি’। সৌরভ জানতে চান, ‘আপনি ছেলেমেয়েদের স🌟ঙ্গে যান না কেন?’ উলটো দিক থেকে জবাব আসে, ‘আমি নিজেদের মনে করি বেনꦑারসি শাড়ি,বেশি ব্যবহার করলে রঙ চটে যাবে’।
যৌথ পরিবারের আদর্শেই বড় হয়েছেন সৌরভ। মা-অন্ত প্রাণ মহারাজ। আজ🔯ও বেহালার বাড়িতে ব💞াবা-মা, দাদা-বৌদিকে নিয়েই সংসার সৌরভ-ডোনার। তাই প্রতিমা দেবীর দাবির সঙ্গে সহমত নন তিনি। সোজাসুজি জানালেন, ‘যখন পরিবার হয়, সকলকে নিয়েই হয়। ওসব ভাববেন না।’
আপতত চাকরিসূত্রে বিদেশে থাকে সৌরভ কন্যে। মেয়েকে বেজায় মিস করেন দাদা। আর দাদাগিরির প্রতি এপিসোডেই মেয়ের প্রসঙ্গে নানান কথা শেয়ার করেন তিনি। এইবারেও তার ব্যতিক্রম নন। সৌরভ ফাঁস করলেন সানার ছেলেবেলার এক স্মরণীয় ঘটনা। সৌরভকে বলতে শোনা গেল, 'সানাকে কোথাউ খুঁজে পাচ্ছি না। তুমি এক্ষুণি নীচে নেমে এসো।’, একদিন আচমকা ফোন আসে ডোনার। সৌরভ ঘরণী ততক্ষণে চারিদিক হন্যে হয়ে খুঁজে ফেলেছেন মেয়েকে। যদিও তাঁর জানা ছিল না, আদপে উপর ঘরে বাবার সঙ্গে খেলায় মগ্🎐ন সানা। সৌরভ স্ত্রীকে আশ্বস্ত করে জানান, ‘সানা তো আমার পাশে বসে’।
এই এপিসোডেই একরত্তি সানার স্মৃতি হাতড়ে তাঁকেꦡ বলতে শোনা গেল, ‘যখন ও জন্মায়, আমি ওকে কোলে নিতে ভয় পেতাম। খাটে বসে তারপর কোলে নিতাম’। সৌরভের মিষ্টি মেয়েকে প্রশংসায় ভরিয়ে দেন প্রতিযোগিনী। জবাবে সৌরভ বলেন, ‘ভীষণ মিষ্টি,ভীষণ চালাক। বাবা এই পকেটে, মা এই পকেটে’।