জয়নগরে ন🔯াবালিকার মৃতদেহ উদ্ধারের ঘটনায় তদন্তে কোনও ফাঁক নেই বলে শনিবার বিকেলে ঘোষণা করেছিলেন পুলিশ সুপার পলাশ ঢালি। তার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তদন্তে গাফিলতির জন্য কলকাতা হাইকোর্টে ভর্ৎসনার মুখে পড়ল রাজ্য পুলিশ। এই মাম𓃲লায় কেন এখনও পকসো আইনের ধারা যোগ করা হয়নি সেই প্রশ্ন তুললেন বিচারপতি তীর্থঙ্গর ঘোষ। দ্রুত পকসো আইনের ধারা যোগের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি।
আরও পড়ুন - 'ছোট্ট বাচ্চাটꦅাকে নরপিসাচগꩵুলো কামড়ে কামড়ে খেয়েছে,এরাজ্যে সবাই মরে যাওয়াই ভালো'
পড়তে থাকুন - শহরের প্রাণকেন্দ্রে চিকিৎসকদের মাথায় করে তক্তাপোষ টানতে বাধ্য করল 👍ক🅷লকাতা পুলিশ
এদিন মামলার কেস ডায়েরি দেখে বিচারপতি বলেন, সুജরতহাল রিপোর্টে যা রয়েছে তা প্রকাশ্য আদালতে বলা যাবে না। কিন্তু এই মামলায় তো শুরুতেই পকসো আইনের ধারা যোগ করা উচিত ছিল। এখনও কেন সেই ধারা যোগ করেনি পুলিশ? অবিলম্বে এই ধারা যোগ ক✅রতে হবে পুলিশকে। একই সঙ্গে অভিযুক্তকে পকসো আদালতে পেশের নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট।
আরও পড়ুন - আরজি কর কাণ্ডের পরꦗ বিনীত গোয়েলের ‘কনফিডেন্স’ জয়নগর কাণ্ডে বারুইপুরের SPর মুখে
বলে রাখি, শনিবার বিকেলে জয়নগরের ঘটনা নিয়ে সাংবাদিক বৈঠক করে বারুইপুরের এসপি পলাশ ঢালি বলেছিলেন, ‘আমি যে টাইমলাইন দিলাম এটা সব কিন্তু অন রেকর্ড আছে। আপনারা খতিয়ে দেখতে পারেন। জেলার পুলিশ সুপার হিসাবে আমি বলছি আমি আপনাকে ফুল কনফিড🎶েন্সে বলতে পারি। আজ সকাল পর্যন্ত আইসি সেখানে উপস্থিত ছিলেন। আমরা পরিবারকে সম্পূর্ণ সহযোগিতা করেছি। এটা একটা জঘন্য অপরাধ এব্যাপারে কোনও সন্দেহ নেই। আমাদের সরকার এই সব ক্ষেত্রে অত্যন্ত কড়া। আমরা দ্রুত এর 𒅌তদন্ত আমরা শেষ করব। আর এর জন্য সর্বোচ্চ সাজা যে ভাবে দেওয়া যায় আমরা দেব।'
তখনই প্রশ্ন উঠেছিল, বারুইপুরের পুলিশ সুপারের কনফিডেন্স🤡ের পরিণতি আরজি কর কাণ্ডের পর বিনীত গোয়েলের কনফিডেন্সের মতো হবে না তো? ২৪ ঘণ্টা পার হতে না হতেই সে⛦ই প্রশ্নের জবাব দিয়ে দিল আদালত।