দুর্গাপুজꦍোয় চিকিৎসকদের আন্দোলনে নিষেধাজ্ঞা জারির আবেদন করে আদালতে গিয়ে মুখ পুড়েছিল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের। বড়দিনেও একই আবেদনের একই পরিণতি হল কলকাতা হাইকোর্টে। সিঙ্গল বেঞ্চের পর এবার চিকিৎসকদের আন্দোলনে নিষেধাজ্ঞা জারি করতে অস্বীকার করল কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চেরও। রাজ্যের হয়ে সওয়াল করে মুখ পুড়ল তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের। এদিন বিচারপতিদের পর্যবেক্ষণ, আরজি করের ঘটনা জিরবিহীন, অকল্পনীয় 🌠ও ভয়ঙ্কর।
আরজি করে মহিলা চিকিৎসকের মৃত্যুর মামলায় হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ জামিন পেয়ে যাওয়ায় সুবিচারের দাবিতে ফের ধরনায় বসেছেন জুনিয়র ডাক্তাররা। সেই ধরনায় নিষেধাজ্ঞা জারির দাবিতে কলকাতা হাইকোর্টে𒐪র দ্বারস্থ হয়েছিল রাজ্য। কিন্তু সিঙ্গল বেঞ্চ শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে কোনও রকম বিধিনিধেষ জারি করতে অস্বীকার করে। এর পর বড়দিন ও তার আগের দিন আন্দোলন বন্ধ রাখার দাবিতে ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হয় রাজ্য সরকার। সোমবার সেই মামলার শুনানিতে সওয়াল করেন কল্যাণ বඣন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু তাঁর সওয়ালেও কর্ণপাত করেনি বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডন ও বিচারপতি হিরন্ময় ভট্টাচর্যের ডিভিশন বেঞ্চ।
বিচারপতিরা মন্তব্য করেছে্ন, আরজি করের ঘটনা নজিরবিহীন, অকಌল্পনীয় ও ভয়ঙ্কর। ১০০ জন ধরনা ম❀ঞ্চে উপস্থিত থাকতে পারবেন। আদালত জানিয়েছে, ধরনা মঞ্চে কোনও অশান্তি হয়েছে বলে কোনও পক্ষ অভিযোগ করেনি। পুলিশ সেখানে নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে। এর পর রাজ্য সরকারের আবেদনের প্রেক্ষিতে আন্দোলনকারীরা ২৪ ও ২৫ ডিসেম্বর ধরনা স্থগিত রাখবেন কি না তা তারাই ঠিক করবেন।