হিন্দুদের মন্দির অপবিত্র করার অভিযোগের তদন্তে ওসির বিরুদ্ধেই উঠেছিল পক্ষপাতꦦিত্বের অভিযোগ। তার পর সপ্তাহ ঘুরতে না ঘুরতে বদলি হলেন বীরভূমের মারগ্রাম থানার ওসি মিখাইল মিয়া। সোমবার বীরভূমের পুলিশ সুপার এক নির্দেশিকায় তাঁকে জেলা ক্রাইম রেকর্ডস ব্যুরোয় বদলির নির্দেশ দিয়েছেন।
আরও পড়ুন - দিঘা উন্নয়ন পর্ষদে কারও 🙈গা টিপছে, কারও পা!… অফিসারদের♏ জন্য CID ভিজিল্যান্স, কড়া মমতা
পড়তে থাকুন - ধ𒁃মক খেলেন মন্ত্রী আর সরানো হল রাজ্য়🌳ের দুই সচিবকে, যাদবপুরের জমি দখলের খবরও দিদির কাছে
গত ১৭ জুন বীরভূমের মারগ্রাম থানা এলাকার লপাড়ায় একের পর এক মন্দিরের সামনে মাংস পড়ে থাকতে দেখা যায়। এরই মধ্যে মাংস ফালার সময় মোটরসাইকেল আরোহী ২ যুবককে ধরে ফেলেন স্থানীয়রা। তাꩵদের মধ্যে ১ জন পালিয়ে গেলেও অন্য জনকে বেঁধে রেখে মারধর করেন স্থানীয়রা। খবর দেওয়া হয় পুলিশে। মারগ্রাম থানার পুলিশ গিয়ে যুবককে উদ্ধার করে।
সেই ঘটনায় অভিযুক্ত যুবকের বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ দায়ের না করলেও গ্রামবাসীদের বিরুদ্ধে গণধোলাইয়ের অভিযোগ দায়ের করে পুলিশ। এর পর একে একে ১৬ জনকে গ্💮রেফতার করে মারগ্রাম থানা। তার মধ্যে একজন মহিলাও রয়েছেন।
বিশ্ব হিন্দু পরিষদের অভিযোগ, মারগ্রাম থানার ওসি মহম্মদ মিকাইল মিয়া এক সম্প্রদায়ের হয়ে পক্ষপাতিত্ব করছেন। তাঁর অপসারণের দাবি জানিয়ে বৃহস্পতিবার রামপুরহাট শহরে মিছিল করে অবস্থান বিক্ষোভ করেন বিশ্ব হিন🌸্দু পরিষদের সদস্যরা। রামপুরহাট মহকুমা পুলিশ আধিকারিকের কাছে একটি স্মারকলিপিও জমা দেন বিক্ষোভকারীরা। এর পর উত্তেজনা প্রশমণে মারগ্রামে ইন্টারনেট পরিষেব🅷া বন্ধ করে দেয় প্রশাসন।
আরও পড়ুন - মুখ্যমন্ত্রী এটা অন্তত ভাল൩ো কাজ করেছেন, 'নবান্ন- ধ🌄মকে' খুশি বিজেপি নেতাও!
বিশ্ব হিন্দু পরিষদের করꦜ্মসূচির চার দিনের মাথায় অপসারিত হলেন মারগ্রাম থানার ওসি মিখাইল মিয়া। তাঁর জায়গায় মারগ্রাম থানার ওসি হয়েছেন জাহিদুল ইসলাম। তিনি বীরভূম জেলা পুলিশের স্পেশ্যাল অপারেশন গ্রুপের ওসি ছিলেন।