সিঙ্গল বেঞ্চের স্থগিতাদেশের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ।প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগের মামলায় এবার হাইকোর্টর ডিভিশন বেঞ্চে আপিল করল পর্ষদ। গত ২২ ফেব্রুয়ারি ১৬হাজার ৫০০ শূন্যপদে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের ওপর স্থগিতাদেশ দিয়েছিলেন কলকাতা হাইকোর্🦩টের বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজ। সিঙ্গল বেꦓঞ্চের সেই নির্দেশকেই চ্যালেঞ্জ জানিয়ে বুধবার ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হয়েছে পর্ষদ।
এদিন বিচারপতি সৌমেন সেন ও বিচারপতি সৌগত ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চে মামলাটি দায়ের হয়েছে।এ🐈কইসঙ্গে যে সমস্ত প্রার্থীরা ইতিমধ্যেই চাকরি পেয়ে গিয়েছিলেন, তাঁরাও এদিন ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হয়েছেন। গত ১৬ ফেব্রুয়ারি ১৫ হাজার ২১৮ জন প্রার্থীর একটি মেধা তালিকা প্রকাশ করেছিল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ।কিন্তু বেশ কিছু প্রার্থীর অভিয়োগ ছিল, মেধাতালিকায় একাধিক অস্বচ্ছতা রয়েছে।তাছাড়া তাঁদের আরও অভিয়োগ ছিল যে, কোনও মেধাতালিকা প্রকাশ করেনি পর্ষদ।তা না—করেই নিয়োগ প্রক্রিয়া চলছে।এই মর্মে তাঁরা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন।
মামলা চলাকালীন প্রার্থীদের তরফে করা আবেদন শুনে বিচারপতি ভরদ্বাজ প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের ওপর স্থগিতাদেশের নির্দেশ দেন। এর ফলে ১৬ হাজার ৫০০ শূন্যপদে নিয়োগ প্রক্রিয়া থমকে যায় পর্ষদের। বিচারপতি নির্দেশে দিয়েছিলেন, এই মামলার নিষ্পত্তি না—হওয়া পর্যন্ত কোনওরকম নিয়োগ করতে পারবে না—প্রাথমিক🤪 শিক্ষা পর্ষদ।
প্রসঙ্গত, গত বছরের ২৩ ডিসেম্বর প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের ১৬ হাজার ৫০০ শূন্য পদের জন্য বিজ্ঞপ্তি জারি করে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। পর্ষদ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানিয়েছিল, মূলত যারা টেট উত্তীর্ণ ও প্রশিক্ষিত এমন প্রার্থীরাই আবেদন করতে পারবেন। এরপর শূন্যপদ পূরণের জন্য চল💜তি বছরের জানুয়ারিতে ৭ দিন ধরে ইন্টারভিউ প্রক্রিয়া চালায় পর্ষদ। তবে নিয়োগের শেষ পর্য়ায় পৌঁছে হাইকোর্টে ধাক্কা খায় পর্ষদ।