বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার একটি ভিডিয়ো পোস্ট করেছেন। সেখানে দেখা যাচ্ছে একটা প্রাঙ্গনে ইফতার হচ্ছে। সুকান্ত লিখেছেন এক্স হ্যান্ডেলে, 'এটাই লিব্যারাল বামপন্থীদের মুক্তচিন্তার অন্যতম প্রাণকেন্দ্র যাদব��পুর! বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে যেখানে বাগদেবী মা সরস্বতীর আরাধনার কথা হলে ধর্মীয় মেরুকরণের অভিযোগ ওঠানো সিউডো-সেক্যুলারদের ভ্রু কুঞ্চি🧸ত হয় কিন্তু এসব কেবলই ধর্মনিরপেক্ষতা মাত্র!
সম্🐽প্রতি বাংলাদেশকে দেখে অনুপ্রাণ🐟িত হওয়া তৃণমূলপন্থীদের কাছেও বাড়তি অক্সিজেন! সনাতন হিন্দু বিরোধী মতাদর্শ অক্ষুণ্ন রেখে বাম-তৃণমূল অজৈব জোটের শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানে দেবী সরস্বতীর প্রবেশ নিষিদ্ধ কিন্তু এসবে মুখে কুলুপ!'
পরে সুকান্ত মজুমদার সাংবাদিকদের বলেন, আমি দ্বিচারিতার কথা বলতে চেয়ে🐼ছি। ইফতার হলে সরস্বতী পুজোয় আপত্তি কেন?
তিনি সংসদের বাইরে বলেন, তৃণমূল ও বামপন্থীরা কতটা হিপোক্রিট এটা তার প্🍬রমাণ। যারা সরস্বতী পুজো হতে দেয় না তারা সর্বতোভাবে সহায়তা করে। এখানে কিন্তু দুজনের মধ্য়ে কোনও শত্রুতা নেই। একসঙ্গে মিলে করছে। সব ছদ্ম সেকুলাররা 🤡একসঙ্গে ইফতার পার্টি করছে। ইফতার পার্টি কি সেকুলার, সরস্বতী পুজো কি সাম্প্রদায়িক! …প্রশ্ন সুকান্তর।
তবে সুকান্তর পোস্টের পালটা জবাব দিয়েছেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। তিনি সংবাদমাধ্যমে বলেন, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে পুজো হয়, ইফতারও হয়। যে কোনও বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের এখানে ইফতারও হতে পারে, বড়দিনের উৎসবও হতে পারে। আমাদের রাজ্যে এগুলো হবে। শিখদের জন্য যদি কোনও অনুষ্ঠান থাকে ছাত্রছাত্রীরা পালন করলে সমস্যা কোথায়? বিজেপির রাজ্যসভাপতির এগুলো বোঝার কথা নয়, তিনি বুঝতে চান না। যে রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি তাতে তিনি ইফতারকে বাধা🍎 দিতে চান। আমরা চাই না।